বর্তমান সময় বাংলাদেশে খুবই আলোচিত এবং পরিচিত একটি শব্দ হচ্ছে বিকাশ। বিকাশ সম্পর্কে কম বেশি আমরা সবাই জানি। কিন্তু তাদের একটি পরিষেবা সব নজরে এসেছে সেটা হল bkash retailer account.
আর এখানেই আসে একজন সাধারণ বিকাশ ইউজারের প্রশ্ন। সেটা হলো বিকাশ রিটেইলার একাউন্ট কি?
সাধারণ ইউজাররা যে বিকাশ একাউন্ট ব্যবহার করে সেটা হচ্ছে বিকাশ পার্সোনাল অ্যাকাউন্ট।
এখানে আরো অনেকগুলো প্রশ্ন তৈরি হয় যেমন এই রিটেলার একাউন্টের কাজ কি?
কিংবা কাদের জন্য বিকাশের রিটেইলার একাউন্ট উপযোগী।
তাই আজকের এই ব্লগের মাধ্যমে আমি আপনাদের সাথে বিকাশ রিটেইলার অ্যাকাউন্ট সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য শেয়ার করব।
আর কোন কথা না বাড়িয়ে চলুন শুরু করি।

বিকাশ পার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট কি?
যারা বিকাশ রিটেইলার অ্যাকাউন্ট নিয়ে রিসার্চ করতেছেন তাদের শুরুতেই বুঝতে হবে তা জানতে হবে বিকাশে রিটেইলার একাউন্ট কি?
উত্তর: বিকাশ পার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট হলো, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী, ভাসমান উদ্যোক্তা এবং অনলাইন ভিত্তিক উদ্যোক্তাদের জন্য বিকাশ এর পক্ষ থেকে এমন একটি একাউন্ট, যার মাধ্যমে খুব সহজেই এবং দ্রুত একাউন্ট খোলা যাবে এবং গ্রাহকদের কাছ থেকে পণ্য এবং সেবা প্রদানের বিপরীতে পেমেন্ট নেয়া যাবে।
সাধারণত আমাদের দেশে এখনকার এই সময়ে এসে অনেকগুলো ছোট ছোট ব্যবসা অনলাইনে তৈরি হচ্ছে।
যেমন ধরেন কেউ একটা ফেসবুক পেজ খুলেছে এবং তার পেইজে প্রোডাক্ট বিক্রি করছে।
অথবা কেউ ছোটখাটো পরিসরে একটা ই-কমার্স এবং এফ-কমার্স শুরু করেছে।
সুতরাং তাদের ছোটখাটো এই লেনদেনগুলো গ্রহণের সুবিধা বিকাশ একটি পরিষেবা উন্মুক্ত করেছে যার নাম বিকাশ রিটেইলার।
এবং যারা এই পরিষেবাটি গ্রহণ করতে চায় অর্থাৎ বিকাশ রিটেইলার ব্যবহার করতে চায় তাদের জন্য একটি বিকাশ রিটেইলার একাউন্ট খোলা বাধ্যতামূলক।
আপনি যদি শুরুতেই ব্যবসা দাঁড় করানোর জন্য পেমেন্ট অপশন ক্লিয়ার না রাখেন তাহলে আপনার পরবর্তী পেমেন্ট নিয়ে অনেক হ্যাচাল করতে হবে।
ধরুন আপনি কাস্টমারের কাছে একটি প্রোডাক্ট বিক্রি করেছেন। এখন শেষ প্রোডাক্টটি গ্রহণের জন্য যথাযথ যতগুলো পেমেন্ট মেথড অপশন রাখতে হবে।
তখন কাস্টমার যখন প্রোডাক্টটি কিনবে তাহলে সে সাথে সাথে আপনাকে পেমেন্ট করে দিতে পারবে।
এতে করে বলা চলে যে আপনার ব্যবসা অনেকটা সহজ হয়ে যাবে।
আপনারা এতক্ষনো তো বিকাশ পার্সোনাল রিটেইলার সম্পর্কে জেনে গেছেন।
এবার আপনার এটাও জানা উচিত যে আপনি যদি আপনার ব্যবসার ক্ষেত্রে বিকাশ পার্সোনাল রিটেইলার অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করেন তাহলে আপনার কি কি সুবিধা হবে।
বিকাশ পার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট এর সুবিধা
ক্ষুদ্র ব্যবসা এবং উদ্যোক্তাকারীদের লেনদেনের জন্য একটি সর্বোত্তম অপশন হচ্ছে বিকাশ রিটেইলার একাউন্ট।
এক্ষেত্রে বিকাশ আপনাকে রিটেলার একাউন্ট খুলতে অনেক সহায়তা করতে পারে।
এবং আপনি যদি তাদের পরিষেবাটি ব্যবহার করেন তাহলে আপনি বিশেষ কিছু সুযোগ সুবিধা পাবেন যেগুলো নিচে উল্লেখ করা হয়েছে।
_সহজ রেজিস্ট্রেশন
তো আমাদের দেশসহ সব জায়গায় আপনি যদি কোন আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সাথে সংযুক্ত হতে চান তাহলে তাদের পরিষেবা গ্রহণের জন্য অ্যাকাউন্ট খুলতে অনেক ঝামেলা পোহাতে হয়।
সেক্ষেত্রে বিকাশ রিটেইলার একাউন্ট আপনাকে দিচ্ছে সহজ পদ্ধতিতে রেজিস্ট্রেশন।
_ব্যবসায়িক বৈধ ডকুমেন্টের ঝামেলা নেই
সাধারণত যখন একজন উদ্যোক্তায কোন একটি ক্ষুদ্র কিংবা মাঝারী ব্যবসা পরিচালনা করতে চায় তখন সে বড় ব্যবসায়ীদের মত সুযোগ সুবিধা পায় না।
যেমন ধরুন একজন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী চাইলে ট্রেড লাইসেন্স করানো সম্ভব হয় না।
যার ফলে সে বড় ব্যবসায়ীদের মতো পেমেন্ট এর ক্ষেত্রে তেমন কোন সুযোগ সুবিধা পায় না।
এখানে এসে বিকাশ আপনাকে একটা ভালো সুবিধা দিচ্ছে।
সেটা হল আপনি বিকাশ রিটেইলার একাউন্ট খুলতে চাইলে আপনার কোন প্রকার ট্রেড লাইসেন্স এর প্রয়োজন হবে না।
_একই আইডিতে রিটেইলার একাউন্ট খোলা
আমরা সবাই জানি যে বিকাশ পার্সোনাল একাউন্ট খুলতে চাইলে একটি আইডিতে এবং একটি সিমে মাত্র একবারই একটি একাউন্ট খোলা যাবে।
অর্থাৎ আপনি যদি একটি আইডি কার্ড থাকে তাহলে আপনি মাত্র একবার বিকাশ পার্সোনাল একাউন্ট খুলতে পারবেন।
এবং আপনি যে সিমে খুলবেন ওই সিমেই থাকবে।
কিন্তু, আপনি যদি বিকাশ রিটেইলার একাউন্ট খুলতে চান তাহলে আপনি একই আইডিতে তবে ভিন্ন নম্বরে আপনার bkash retailer account খুলতে পারবেন।
_সহজে পেমেন্ট সুবিধা
আপনার একজন কাস্টমার যখন আপনাকে পেমেন্ট করতে চাইবে তখন সে কাস্টমার চাইলে তার পার্সোনাল বিকাশ একাউন্ট থেকে পেমেন্ট করতে পারবে।
অথবা পেমেন্ট গেটওয়ে কিংবা পেমেন্ট লিংক ব্যবহার করে পেমেন্ট করতে পারবে।
_ সহজে উইথড্র
একজন উদ্দোক্তা হিসেবে যখন আপনার ক্ষুদ্র ব্যবসায় থেকে আপনি উপার্জন শুরু করবেন তখন আপনার সেই টাকা হাতে পাওয়ার জন্য রিটেইলার একাউন্ট থেকে উইথড্র করার প্রয়োজন হবে।
এখানেও আপনি সহজেই উইথড্র করতে পারবেন। এজন্য আপনার হাতে দুটি অপশন থাকবে প্রথমত হচ্ছে বিকাশ এজেন্ট।
মানে আপনি আপনার রিটেইলার একাউন্ট থেকে বিকাশ এজেন্ট এর মাধ্যমে ক্যাশ আউট করে টাকা উইথড্র করতে পারবেন।
অথবা আপনি বিকাশ অনুমোদিত এটিএম থেকে উইথড্র করতে পারবেন।
তাই টাকা উপার্জন শেষের টাকাগুলো ক্যাশ আউট করা বা হাতে পাওয়া আরও সহজ হয়ে গেছে।
_অন্য রিটেইলারের সাথে লেনদেন
সব সময় যে আপনি আপনার কাস্টমারদের সাথে লেনদেন করবেন এমনটা নয়।
প্রয়োজনের স্বার্থে আপনার অন্য বিকাশ রিটেইলার একাউন্টের সাথে হলেন দেন করা লাগতে পারে।
কিংবা আপনার বিকাশ মার্চেন্ট এর সাথেও লেনদেন করা প্রয়োজন হতে পারে।
সে ক্ষেত্রে বিকাশ রিটেইলার একাউন্ট এর মাধ্যমে আপনি একজন রিটেইলার কিংবা মার্চেন্ট এর সাথে সহজেই লেনদেন করতে পারবেন।
এখানে আমি যতগুলো সুযোগ সুবিধার কথা উল্লেখ করেছি তার সবগুলো একজন নতুন ব্যবসার জন্য একটা বাধা হয়ে দাঁড়ায়।
সেক্ষেত্রে আপনি যদি আপনার ক্ষুদ্র ব্যবসা শুরু করতে চান তাহলে আপনি সহজে ভাব গুলোর মোকাবেলা করতে পারবেন বিকাশ রিটেইলার একাউন্টের মাধ্যমে।
কাস্টমারের সাথে লেনদেনসহ আপনার ব্যবসায়িক করলেন সহজ করেছে বিকাশ রিটেইলার একাউন্ট।
তাহলে আপনি কি সিদ্ধান্ত নিয়েছেন? আপনি কি বিকাশ রিটেইলার একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করবেন?
তাহলে জেনে নিন কাদের জন্য বিকাশ রিটেইলার একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন উপলব্ধি রয়েছে।
bkash retailer account এ কারা রেজিস্ট্রেশন করতে পারবে?
বিকাশ রিটেলার একাউন্টে যতগুলো সুযোগ সুবিধা রয়েছে তার চেয়ে বেশি সুযোগ-সুবিধা দিচ্ছে রেজিস্ট্রেশন করার সময়।
অর্থাৎ আপনার কোন ট্রেড লাইসেন্স এর প্রয়োজন হচ্ছে না কিংবা আপনার কোন ব্যবসায়ীক কাগজপত্রের কোন প্রয়োজন নেই।
আপনার শুধুমাত্র সহজ চারটি রিকোয়ারমেন্ট এর প্রয়োজন হবে, যেমনঃ
- আপনাকে বাংলাদেশী নাগরিক হতে হবে।
- আপনার বয়স ১৮ বছর বা তদূর্ধ্ব হতে হবে।
- আপনার বৈধ জাতীয় পরিচয়পত্র থাকতে হবে।
- আপনাকে ক্ষুদ্র, অতিক্ষুদ্র অথবা প্রান্তিক ব্যবসায়ী হতে হবে।
এখানে আপনারা দেখতে পাচ্ছেন যে আপনি বাংলাদেশের নাগরিক হলে এবং আপনার ১৮ বছর উপরে হলেই আপনি প্রায় রেজিস্ট্রেশন করতে পারেন।
তবে সেই ক্ষেত্রে আপনার বৈধ জাতীয় কাগজপত্র থাকতে হবে।
অর্থাৎ আপনার যে আইডি কার্ড রয়েছে মানে ভোটার আইডি কার্ড যেটা আছে সেটা বৈধ হতে হবে।
এবং আপনার ছোটখাটো একটা ব্যবসা অবশ্যই থাকতে হবে।
তাহলেই আপনি বিকাশ রিটেইলার অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবেন।
ব্যাপারটা আসলেই সহজ! আপনি শুধু আপনার ব্যবসায়ের দিকে মনোযোগ দিন। পেমেন্ট নিয়ে আপনাকে কোনো চিন্তা করতে হবে না।
আপনার পেমেন্ট নিয়ে চিন্তা করার জন্য রয়েছে বিকাশ রিটেইলার একাউন্ট।
bkash retailer account রেজিস্ট্রেশন করতে কি কি প্রয়োজন?
ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা তাদের লেনদেন সহজ করতে বিকাশ রিটেইলার ব্যবহার বিকল্প নেই বললেই চলে।
তাই আপনি যদি বিকাশ রিটেইলার একাউন্ট খুলতে চান তাহলে আপনার কি কি পদক্ষেপ নিতে হবে সে ব্যাপারে একটু জেনে নিন।
বিকাশ পার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট -এ রেজিস্ট্রেশন করতে যা যা প্রয়োজন তা হলোঃ
- আপনার নিজ নামে নিবন্ধিত একটি বৈধ মোবাইল নাম্বার যাতে কোন বিকাশ একাউন্ট ইতিমধ্যে খোলা নেই, তা বিকাশ পার্সোনাল একাউন্ট একাউন্ট খোলার জন্য ব্যবহার করতে হবে।
আপনার নিজ জাতীয় পরিচয় পত্র দিয়ে একটি সিম নিবন্ধন করতে হবে।
এবং সেই সিম কার্ডে আগে থেকে কোন প্রকার বিকাশ একাউন্ট খোলা যাবে না।
এমন একটি সিম কার্ড আপনার প্রয়োজন হবে। যেটার মাধ্যমে আপনি রিটেলার একাউন্ট খুলতে পারবেন।
- আপনার একটি বৈধ জাতীয় পরিচয়পত্র থাকতে হবে।
আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রটি কোনভাবে অবৈধ কিংবা ডুপ্লিকেট হতে পারবে না।
এটা সম্পূর্ণ বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রদত্ত অরিজিনাল জাতীয় পরিচয় পত্র হতে হবে।
- আপনার মোবাইল সিমের মালিকানার প্রমানপত্র থাকতে হবে।
- আপনার নিজের ছবি তুলতে হবে।
- আপনার ব্যবসায়িক ঠিকানা যদি রাঙামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি অথবা কক্সবাজার জেলায় হয়, তাহলে অবশ্যই পেশার প্রমানপত্র সংযুক্ত (/আপলোড) করতে হবে।
- আপনার ইউটিলিটি বিলের কপি সংযুক্ত করতে পারেন।
- আপনি যাকে নমিনি হিসেবে নির্বাচন করবেন তার নাম আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রে (যেমনঃ পিতা/মাতা/স্বামী/স্ত্রী) উল্লেখ থাকলে, নমিনির জাতীয় পরিচয়পত্রের ছবি সংযুক্ত করা ঐচ্ছিক; অন্যক্ষেত্রে (যেমনঃ ভাই/বোন/ছেলে/মেয়ে/অন্যান্য) নমিনির জাতীয় পরিচয়পত্রের ছবি সংযুক্ত করা আবশ্যক হবে।
- ছবি/স্ক্রিনশট সংযোজনের ক্ষেত্রে অবশ্যই JPEG/JPG ফরম্যাটে সংযোজন করতে হবে।
- ছবি/স্ক্রিনশট -এর ফাইল সাইজ ১০ মেগাবাইট (10 MB) -এর মধ্যে রাখা উচিত হবে।
বিকাশ পার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করার পদ্ধতি সমূহ
এখানে উল্লেখিত প্রয়োজনীয় কাগজপত্র এবং শর্তসাপেক্ষে সাথে সম্মতি হলে আপনি বিকাশ পার্সোনাল রিটেইলার একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন।
এবং একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করার পদ্ধতি খুবই সহজ।
বিকাশ পার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করার পদ্ধতি –
- বিকাশ ওয়েবসাইট থেকে ‘বিকাশ পার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট’ -এ ক্লিক করুন।
- নিয়ম ও শর্তসমূহে সম্মতি দিয়ে আবেদন করুন।
- যে মোবাইল নাম্বার দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে চান, তা দিন; এবং অপারেটর সিলেক্ট করুন।
- এসএমএস এ আসা ‘রেজিস্ট্রেশন ভেরিফিকেশন কোড’ দিয়ে মোবাইল নাম্বার যাচাই করুন।
- এবার একটি রেজিস্ট্রেশন ফর্মে ব্যাক্তিগত তথ্য দিন।
- তারপর আপনার ব্যবসা সংক্রান্ত তথ্য দিন।
- আপনার নমিনি সম্পর্কে তথ্য দিন।
- এবার আপনার নিজের ছবি তুলুন ও প্রয়োজনীয় কিছু ছবি বা স্ক্রিনশট আপলোড করুন।
- সবশেষে রেজিস্ট্রেশনের জন্য তথ্য জমা দিন।
এখানে সহজে এবং সংক্ষেপে বলা হয়েছে যে কিভাবে আপনি বিকাশ পার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করবেন।
এবং আপনার রেজিস্ট্রেশন কমপ্লিট হয়ে গেলে আপনার একাউন্টে স্ট্যাটাস দেখতে পারবেন।
এছাড়াও আপনার অ্যাকাউন্ট একটিভ হওয়ার সাথে সাথে আপনি লেনদেন করতে পারবেন।
তাছাড়া আপনি আরো বিস্তারিত জানতে বিকাশ এর অফিশিয়াল ব্লগ পোস্টটি পড়তে পারেন।
https://account.bkash.com/personal-retail-account/user-guide
https://www.bkash.com/page/personal-retail-account
bkash retailer account সম্পর্কে শেষ কথাঃ
ব্যবসায়িক লেনদেন সহজ করতে বিকাশ নিয়ে এলো bkash retailer account.
যার মাধ্যমে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী এবং উদ্যোগ তারা তাদের প্রতিটা লেনদেন সহজ ভাবে সফল করতে পারবে।
বিকাশ রিটেইলার একাউন্ট সম্পর্কে আপনি কি মনে করেন? কমেন্ট করে জানিয়ে দিন।
বিকাশ সম্পর্কিত আরও পোস্টঃ
- বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম
- বিদেশ থেকে বিকাশে টাকা পাঠানোর নিয়ম
- বিকাশ রেফার অফার ২০২৩
- বিকাশ বিনিময় আইডি খোলার নিয়ম
- বিকাশে বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করার নিয়ম
FAQ about bkash retailer account
ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী এবং উদ্যোক্তাদের লেনদেন সমস্যা সমাধানের জন্য বিকাশের একটি পরিষেবার নাম হচ্ছে বিকাশ পার্সোনাল রিটেল একাউন্ট।
সফলভাবে একাউন্ট খোলার পর প্রতি লেনদেনের লিমিট হচ্ছে ১০,০০০ টাকা।
Q Cash: 2,000
Brac Bank: 2,500
তবে যেহেতু ক্যাশ আউট সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যায়নি তাই পরবর্তী আপডেটে বিস্তারিত জানা যাবে।