আজকে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব সেরা ইউনিক এবং সহজ কয়েকটি মেয়েদের জন্য অনলাইন জব নিয়ে।

বর্তমান সময়ে মেয়েরাও অনলাইনে কাজ করতে আগ্রহী সেজন্য মেয়েদের জন্য অনলাইন জব পাওয়া এখন খুবই সহজ। তাই এখানে দেখে নিন মেয়েদের জন্য অনলাইন কাজ কোনগুলো।

বর্তমানে ছেলেদের পাশাপাশি মেয়েরাও অনলাইন জবের দিকে এগোচ্ছে। কেউ কেউ আবার অনলাইন জবও করছে।

তাই আজকে আপনাদের জানাবো সেরা কয়েকটি অনলাইন জব সম্পর্কে। যেগুলোতে আপনি মাসে ভালো পরিমানে একটা আয় করতে পারবেন।

প্রথমত আলোচনা করবো অনলাইন জব মানে কি এবং অনলাইন জব বলতে কি বুঝায়। এছাড়াও একজন মেয়ে হয়ে কেনো অনলাইন জব করবেন। তাহলে চলুন কথা না বাড়িয়ে মূল আলোচনায় যাওয়া যাক।

অনলাইন জব কি?

এটা খুবই কমন প্রশ্ন, অনলাইন জব কি? অনলাইন জব হলো ঘরে বসে ইন্টারনেটের মাধ্যমে কোনো ডিভাইস দিয়ে কাজ করাকে অনলাইন জব বলে।

অনলাইন জব আবার দুই প্রকার। অফিশিয়াল এবং আনঅফিশিয়াল।

এখানে আপনাদের কননপিউশন থাকতে পারে যে, অফিশিয়াল এবং আন-অফিশিয়াল অনলাইন জব হয় নাকি?

ব্যাপারটা আপনাদেরকে বুঝিয়ে বলি। ধরুন, আপনি পড়ালেখা শেষ করেছেন। এখন আপনি জব খুঁজছেন। এবং আপনি জব পেয়ে গেছেন।

দেখা গেল যে কোম্পানিতে জব পেয়েছেন সে কোম্পানি বলেছে সরাসরি তাদের সেখানে উপস্থিত থেকে কাজ করা সম্ভব নয়। আপনাকে ঘরে বসে কাজ করতে হবে।

এখন আপন ঘরে বসে যথাসময়ে কাজ করছেন এবং যথাসময়ে কাজ শেষও করছেন।

এখন আপনি ঘরে বসে যে কাজটি করছেন সেটা হলো অনলাইন জব।

কিন্তু এটা অফিশিয়াল জব। মানে কোনো কোনো কোম্পানির আন্ডারে নির্দিষ্ট কোনো জব করছেন।

অন্যদিকে, আপনি যখন কোনো নির্দিষ্ট কাজ ব্যাতিত অস্থায়ী কোনো কাজ করে যাচ্ছেন তখন সেটাও আনঅফিশিয়ালি অনললাইন জব হবে।

আশা করি অনলাইন জব সম্পর্কে পুপোপুরি বুঝতে পেরেছেন। এবার আমরা অনলাইন জবের ক্যাটাগরি সম্পর্কে আলোচনা করবো।

মেয়েদের জন্য অনলাইন জব

বর্তমানে মেয়েদের জন্য অনলাইন জব খুবই সহজে পাওয়া যায়। আপনি যদি  একজন মেয়ে হয়ে থাকেন এবং অনলাইন জব করতে চান তবে জেনে নিন মেয়েদের জন্য অনলাইন জব কি কি?

মেয়েদের জন্য অনলাইন জবের ক্যাটাগরি

সাধারণত অধিকাংশ মেয়েরা ভারি কিছু কাজ আছে যেগুলো করতে অনেক কষ্টকর হয়ে যায়।

যেমন সফটওয়্যার ডেভেলপার, ওয়েব ডেভেলপার ইত্যাদি।

সেজন্য কিছু হালকা এবং সাধারণ কাজ আছে যেগুলোতে মেয়েদের জন্য অনলাইন জব করার সুযোগ রয়েছে।

ক্যাটাগরিগুলো:

  • কনটেন্ট রাইটার (লেখার দক্ষতা এবং আগ্রহ থাকলে)
  • ফেসবুক পেজ এবং গ্রুপ ম্যানেজ করার অভিজ্ঞতা
  • ভিডিও তৈরি করা (মানে ডিজিটাল মার্কেটিং। বিভিন্ন রেপিসিও তৈরি করতে পারবেন। অথবা আপনার আগ্রহের কোনো বিষয়)
  • অনলাইন টিউশনি
  • কোর্স বিক্রি
  • ট্রান্সলেশন

আশা করি এই ক্যাটাগরিগুলোর বিস্তারিত  জেনে নিলে আপনি যেকোনো একটাতে এখনই অনলাইন জব শুরু করতে পারবেন।

আমি যে ৫ টি ক্যাটাগরির কথা বলবো এগুলো আশা করি যেকোনো মেয়ে অনলাইনে জব করতে পারবেন।

এবং কোথায় জব পাবেন কিংবা কিভাবে কাজ করবেন সবকিছুই আলোচনা করবো। এবং আপনি নিশ্চত থাকতে পারেন যে, আপনার আর্টিকেলটি অনেক উপকারে আসবে।

১. কনটেন্ট রাইটিং করে অনলাইনে জব করুনঃ

মেয়েদের জন্য কনটেন্ট রাইটিং পেশাকে জনপ্রিয় এবং সহজ একটি জব বলতে পারেন।

কারণ বর্তমানে অনলাইনে ব্লগিং সাইটের অভাবে নেই।

ব্লগিং সাইট সম্পর্কে আশা করি আপনার জানা আছে। ব্লগিং সাইট হলো যেখানে বিভিন্ন টপিক নিয়ে লেখা পাবলিশ করে।

যেমন আমার সাইটে মেয়েদের জন্য অনলাইন জব সম্পর্কে লিখেছি।

আমি যে লিখেছি এখানে আমি একজন কনটেন্ট রাইটার।

এভাবে আপনিও কারো সাইটে কনটেন্ট রাইটিং করে অনলাইন জব করতে পারেন।

সাধারণত আপনাকে পেমেন্টে ব্যাপাটি ক্লিয়ার করে নিবেন।

মানে আপনি প্রতিটা আর্টিকেল লিখে কত টাকা পেমেন্ট নিবেন।

কিংবা সাইটের এডমিন আপনাকে কত টাকা দিবে।

১.১ > এখনই রাইটিং এর কাজ শুরু করুন

সুখবর! আপনি চাইলে আমাদের সাইটেও লিখে আয় করতে পারবেন।

কারণ, দেখা যায় অনেক সাইটে কাজ করেও টাকা পাওয়া যায় না।

আমরা সেখানে নিশ্চয়তা দিচ্ছি। আপনি কাজ করার সাথে সাথে পেমেন্ট পাবেন।

তার জন্য আমাদের সাথে কন্টাক্ট করতে পারেন। অথবা কনটেন্ট রাইটিং করার জন্য এখানে ফরম পূরন করুন।

এভাবে আপনি কনটেন্ট রাইটিং করে অনলাইন জব করতে পারেন।

আর যদি আপনি কোনো সাইটকেই বিশ্বাস করতে না পারেন তবে আপনি মার্কেটপ্লেসে কাজ করতে পারেন।

যেখানে কাজ করার সাথে সাথে পেমেন্ট পেয়ে যাবেন।

আপনি যদি ইংরেজিতে পারদর্শী হয়ে থাকেন তবে আপনার জন্য অনলাইন জব অনেক সহজ হয়ে যাবে।

কনটেন্ট রাইটার হিসেবে অনলাইন জব করতে চাইলে নতুনদের জন্য সেরা মার্কেটপ্লেস হলো ফাইবার।

আপনি ফাইবারে গিয়ে “Content Writing” লিখে সার্চ করলে দেখতে পাবেন যে হাজারো লোক বসে আসে কনটেন্ট রাইটিং করার জন্য।

এবং প্রতিটা রাইটারের প্রচুর ডিমান্ড রয়েছে।

সেখানে আপনাকে যা করতে হবে তা হলো শুধু ফাইবারে একটা একাউন্ট খুলবেন এবং গিগ পাবলিশ করবেন।

আশা করি আপনি কনটেন্ট রাইটিং করে অনলাইনে জব করতে পারবেন।

২. ফেসবুক পেজ এবং গ্রুপ ম্যানেজিং করে আয় করুনঃ

জনপ্রিয় একটি স্যোশাল মিডিয়া হলো ফেসবুক। ফেসবুককে আমরা সাধারণ ইউজ হিসেবে দেখলেও ফেসবুককে কাজে লাগিয়ে আপনার অনলাইন জব ম্যানেজ করতে পারবেন।

ফেসবুক পেজ চেনা আছে নিশ্চয়ই!  যেখানে প্রতিটা এডমিন বা পেজ পরিচালনাকারীদের মধ্যে অধিকাংশই মেয়ে।

কারণ ছেলেদের তুলনায় মেয়েরা অনলাইনে বেশি সময় দিতে পারে। এবং এখানে ম্যানেজমেন্টের একটা ব্যাপার আছে।

কারণ, ছেলেরা সাদারণত বিভিন্ন কাজে ব্যস্ত থাকায় নিয়মিত পেজগুলোতে সময় দিতে পারে না। এই কাজগুলো শহরের মেয়েরা বেশি করে থাকে।

শহরের তুলনায় গ্রামের মেয়েরা মোবাইলে পারদর্শী কম হয়ে থাকে। আর গ্রামের মানুষজনের চোখে এটা এখনো পজিটিব হয় নাই।

যাইহোক! বিভিন্ন বড় বড় ফেসবুক পেজ এবং গ্রুপের কার্যক্রম বজায় রাখতে অনেক লোকের প্রয়োজন হয়।

তখন, আপনি চাইলে আপনার কোনো পরিচিত পেজ বা গ্রুপ এডমিনদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।

এন্টারটেইমেন্ট পেব বা গ্রুপগুলোতে ইনকামের আশা করা যায় না। আপনাকে অনলাইন জব করতে হলে কোনো কাজের বা ই-কমার্স পেজগুলোর সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

আশা করি আপনি ফেসবুক পেজ এবং গ্রুপ ম্যানেজিং এর আয়ের ব্যাপারটা বুঝতে পেরেছেন।

৩. বিভিন্ন ফ্ল্যাটফর্মে ভিডিও তৈরি করে অনলাইনে জব করুনঃ

ইউটিউব, ফেসবুক, টিকটক এগুলোর কথা নিশ্চয়ই জানা আছে! আপনি ইউটিউবিং করে অনলাইন আয়ের ব্যবস্থা করতে পারেন।

বর্তমানে অধিকাংশ মেয়েরাই ইউটিউবিং করে। কারণ ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের ভয়েস ভালো হওয়ায় ভিজিটদের আকর্ষীত করতে পারে।

তার জন্য আপনাকে শুধু একটা ইউটিউব চ্যানেল খুলতে হবে। এবং ফেস রিভিল করা ছাড়াও ভিডিও তৈরি করতে পারেন।

এবং আপনার ভিডিওগুলো ফেমাস হয়ে গেল তখন আপনি ইউটিউব থেকে আয় করতে পারবেন। এবং ইউটিউব থেকে প্রতি মাসে হাজার হাজার টাকা আয় করতে পারবেন।

এখানে মাসিক পেমেন্ট দিবে। মনে করেন এটা আপনার পার্মানেন্ট জব। তার জন্য আপনাকে শুধুমাত্র একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলতে হবে।

এরপরে আপনি যখন ভালো রেসপন্স পাবেন তখন বিভিন্ন কোম্পানি থেকে স্পন্সর পাবেন। সেখানেও অনেক টাকা আয় করতে পারবেন।

সহজ কথায় বলতে মেয়েদের জন্য অনলাইন জব করার অনেক সুযোগ রয়েছে। শুধুমাত্র সময় এবং মেধাকে কাজে লাগিয়ে অনলাইন জবের ব্যবস্থা করতে পারবেন। শুধুমাত্র প্রযুক্তির কাছাকাছি থাকলেই হবে।

ভিডিও ফ্ল্যাটফর্মের মধ্যে বর্তমানে টিকটক খুবই জনপ্রিয়। আপনি চাইলে টিকটকেই কিছু কৌশল খাটিয়ে অনলাইন জব করতে পারবেন।

টিকটকে আপনাকে সেলিব্রেটি হতে হবে। কিন্তু আমার ব্যাক্তিগতভাবে টিকটক পছন্ধ না। আপনার এবং আমার মতামত ভিন্ন হতে পারে।

এবার আছে ফেসবুক। আপনি যদি বিডিও তৈরি করতে সম্মত হন তবে ফেসবুকে পেজ খুলে ভিডিও আপলোড করতে পারেন।

কারণ, ফেসবুকে খুব সহজেই অডিয়েন্সের কাছে পৌছানো যায়। তাই আপনি ভিডিও মার্কেটিং করে মমাসে ভালো একটা ইনকাম করতে পারবেন।

আর এসব কাজ মেয়েদের ক্ষেত্রে সহজ হয়। তাই মেয়েদের জন্য অনলাইন জব গুলো সহজে পাওয়া যায়। ওই যে বলেছিলাম একটু প্রযুক্তির কাছাকাছি থাকলে মেয়েদের জন্য অনলাইন জব খুবই সহজ।

৪. অনলাইন টিউশনি করে আয় করুনঃ

শিক্ষকতা বা টিউশনি একটি সম্মানীয় পেশা। এতে যেমন সন্মান পাওয়া যায় তেমনি আয়ও করা যায়। অনলাইন টিউশনি মেয়েদের জন্য একটা উপযুক্ত জব বলে আমি মনে করি।

এখন, আপনার মনে প্রশ্ন থাকতে পারে টিউশনি ব্যাপারটি ঠিক আছে। কিন্তু অনলাইন টিউশনটা আবার ক্যামনে কি!

আসলেই সম্ভব! আমি কিন্তু সব ধারাবাহিকভাবে বলেছি। এখনই বুঝতে পারবেন।

আপনি যদি ভিডিও কিংবা কনটেন্ট রাইটিং করেন তবে টিউশনটা মেয়েদের জন্য অনলাইন জব ক্যাটাগরিতে যায়।

যেমন আপনি ভিডিও বানান। সেক্ষেত্রে আপনি শিক্ষা বিষয়ক ভিডিও তৈরি করতে পারেন। এতে যেমন আপনার ভিডিও মার্কেটিং হবে তেমনি আপনার আয়ও হবে।

আবার আপনি যদি কনটেন্ট রাইটিং করেন তবে আপনি আমার মতো ব্লগ পাবলিশ করে আয় করতে পারেন।

এখানে যেমন টিউশনি আসবে তেমন ভিডিও মার্কেটিং অথবা ব্লগিং আসবে।

আপনি লক্ষ করলে দেখতে পাবেন যে আমারে উল্লেখ করা ক্যাটাগরিগুলোর একটার সাথে আরেকটার মিল রয়েছে।

তাই আপনি একটা শুরু করলে আরেকটার সাথে মিল রয়েছে। এজন্য আপনি সবগুলো মনোযোগ দিয়ে পড়লে আশা করি সহজেই ব্যাপারগুলো বুঝতে পারবেন।

আর, অনলাইন টিউশনি করার জন্য সবচেয়ে বড় ফ্ল্যাটফর্ম হলো কোনো ডিজিটাল এডুকেশন ফ্ল্যাটফর্ম। যেমন: ১০ মিটিন স্কুল, শিক্ষো, ঘুড়ি লার্নিং ইত্যাদি।

নিজে সাইট বা চ্যানেল খুলে শিখানো কিংবা ডিজিটাল ফ্ল্যাটফর্মে কোর্স বিক্রি করে অনলাইনে টিউশনি করাতে পারবেন।

তবে ডিজিটাল ফ্লাটফর্মগুলোতে যেকেউ চাইলে কোর্স বিক্রি করতে পারে না। সম্ভবত তারা আপনাকে যাচাই করবে।

৫. অনলাইন কোর্স বিক্রি

আপনার জন্য আরেকটা বড় সুযোগ আছে। আপনি যদি ইংরেজিতে দক্ষ হন তবে আপনি মার্কেটপ্লেসে নিজের কোর্স বিক্রি করতে পারবেন।

এবং টিউশন করাতে পারবেন। শুধু যে অনলাইন তা কিন্তু নয়। আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা ভালো থাকলে আপনি অফলাইনেও টিউশনি করিয়ে ভালো একটা ইনকাম করতে পারবেন।

অফলাইন এবং অনলাইনের সুবিধা অসুবিধা হলো অফলাইনে বার বার বলা লাগে কিংবা প্রতিদিনই পড়ানো লাগে।

আর অনলাইনে একবার ভিডিও লেকচার তৈরি করলে দ্বিতীয়বার আর কোনো প্রকার লেকচার তৈরি করা লাগে না।

একটি কোর্স বারবার বিক্রি করে আয় করতে পারবেন। কিন্তু আপনাকে একবার কোর্সটি তৈরি করলেই হবে।

৬. ট্রান্সলেশন করে অনলাইনে আয়ঃ

ট্রান্সলেশন করে মাসে হাজার হাজার টাকা আয় করতে পারবেন। ট্রান্সলেশনন মানে হলো অনুবাদ। আপনি কোনো একটা ভাষায় পারদর্শী হলে আপনি ট্রান্সলেশন করে আয় করতে পারেন।

যেকোনো দুইটি ভাষাকে অকটি থেকে অন্যটিতে রুপান্তর করার কাজই হচ্ছে ট্রান্সলেশন। তাহলে আপনার প্রশ্ন থাকতে পারে যে যদি দুইটি ভাষা হয় তবে আমি তো বাংলা জানি।

এখন ইংরেজি শিখলে তো দুই ভাষা শেখা হয়ে গেছে। তাহলে কি আমি পারবো ট্রান্সলেশনের কাজ করতে?

আমি বলবো আপনি যদি লোকাল মার্কেট ছাড়াও আন্তর্জাতিক বাজারে যাওয়া প্রয়োজন।

মানে বাংলায় ট্রান্সলেশনের কাজ না করে ইংরেজি টু অন্য জনপ্রিয় কোনো ভাষা শিখতে পারেন।

যেমন চাইনিজরা বিদেশি ক্লায়েন্টদের সাথে কাজ করতে গেলে ট্রান্সলেশন করে।

সেক্ষেত্রে কোনো ব্যক্তি ইংরেজি এবং চাইনিজ ভাষা জানা থাকলে অনেক কাজ পেতে পারে।

আর মেয়েদের জন্য অনলাইন জব সহজ হওয়ায় কাজের যোগ্যতা দেখাতে পারলে তেমন কঠিন হবে না।

তবে ট্রান্সলেশনের কাজটি অনেক কঠিন। এখানে আপনার ভয়েস ভালো হলে আপনি সুন্দরভাবে কথা বলতে পারলে কল সেন্টারে কাজ করতে পারবেন।

বেশিরভাগ কল সেন্টারে মেয়েরা কাজ করে থাকে। তাই কলসেন্টারে মেয়েদের জব পাওয়াতে সুবিধা হবে।

এখানে মেয়েদের জন্য অনলাইন জব গুলোর মধ্যে কলসেন্টারে অফলাইনেই কাজ করতে হবে। মানে অফিসে গিয়ে কাজ করতে হবে।

ট্রান্সলেশনের কাজটি কঠিন হওয়ায় কলসেন্টারের কাজের কথা উল্লেখ করলাম। আশা করি আপনি ব্যাপারটি বুঝতে পেরেছেন।

মেয়েদের জন্য অনলাইন জব নিয়ে প্রশ্নঃ

মেয়েদের জন্য কোন চাকরি ভালো?

এখনকার সময় থেকে শুরু করে যে কোন সময়ের মধ্যে মেয়েদের জন্য শিক্ষকতা পেশা সবচেয়ে ভালো। তবে তাদের পার্ট টাইম ইনকামের জন্য এখানে উল্লেখ করা কাজগুলো করতে পারবে।

শেষ কথা:

আজকের ব্লগে মেয়েদের জন্য অনলাইন জব এবং জব পাওয়ার ক্ষেত্রে যা যা করতে হবে তার সবই উল্লেখ করেছি।

আশা করি আপনার ভালো লেগেছে। আর আজকের ব্লগটি আপনার বন্ধদের সাথে শেয়ার করুন। ধন্যবাদ!