বর্তমান সময়ে ভিডিও কনফারেন্স করার জন্য এন্ড্রয়েড মোবাইলে ভিডিও কলে কথা বলার সফটওয়্যার থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
আর তাছাড়া বর্তমান সময়ের দেশে বিদেশে সবার সাথে ভিডিও কনফারেন্সে/কলে কথা বলার জন্য একটা সফটওয়্যার এর প্রয়োজন।

সাধারণত ভিডিও কলে কথা বলার অনেকগুলো সফটওয়্যার আছে। তবে অনেকগুলোতে দেখা যায় এমন কোয়ালিটি আসে না।
মানে আপনি যখন ভিডিও কলে কথা বলতে যাবেন তখন দেখা যায় ভিডিওগুলো ক্লিয়ার আসে না।
তাই এত সব সমস্যার সমাধানের জন্য আপনাকে সেরা একটি ভিডিও কলে কথা বলার সফটওয়্যার নির্বাচন করতে হবে।
যে সফটওয়্যার মাধ্যমে আপনি আনলিমিটেড ভিডিও কলে কথা বলতে পারবেন।
এমনকি সেই সাথে আপনাদের সাথে এমন কিছু অ্যাপস এর পরিচয় করিয়ে দিব যেগুলোতে কল দেওয়ার সময় কোন প্রকার বিজ্ঞাপন থাকবে না।
মানে কোন এড ছাড়াই আপনি ভিডিও কলে কথা বলতে পারবেন দিনরাত যে কোন সময়।
ভিডিও কলে কথা বলার সফটওয়্যার
সাধারণত বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন দেশে অনেক প্রবাসী বসবাস করে। তাদের সাথে বাংলাদেশীদের বেশিরভাগ সময় ভিডিও কলে কথা হয়ে থাকে।
এজন্য তারা ভিডিও কলে কথা বলার জন্য অনেকগুলো সফটওয়্যার ব্যবহার করে থাকে।
এজন্য যেকোনো একটি ভিডিও কলে কথা বলার অ্যাপস হলেই হয়।
কিন্তু এর মাঝে দেখা যায় কিছু কিছু ভিডিও কল করার সফটওয়্যার মোবাইলে ইন্সটল করলে কিছু অপ্রাসঙ্গিক বিজ্ঞাপন আসে।
যে বিজ্ঞাপনগুলো খুবই বাজে এবং অশালীন।
তাছাড়া ওই সফটওয়্যার গুলোতে মোবাইল খুব হ্যাং হয়ে যায় এবং স্লো হয়ে যায়। এজন্য অনেকের মোবাইলে মোবাইল এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হয়।
তাই এত সব ঝামেলার থেকে আজকে আমি আপনাদের সাথে এমন ৫টি ভিডিও কলে কথা বলার সফটওয়্যার নিয়ে আলোচনা করব যেগুলো আপনি নিশ্চিন্তে ব্যবহার করতে পারবেন।
যেগুলোতে কোন অপ্রাসঙ্গিক বিজ্ঞাপন আসবে না। এমনকি সে সফটওয়্যার গুলো ইন্সটল করলে আপনার মোবাইলও স্লো হবে না।
এবং আপনাদেরকে এটা বলে রাখি যে সবগুলো অ্যাপস হচ্ছে ফ্রি ভিডিও কল অ্যাপস।
তার মানে আপনি যদি কোন অ্যাপস দিয়ে ভিডিও কল করতে চান সেক্ষেত্রে আপনার কোন খরচ হবে না।
বাংলাদেশীদের জন্য ভিডিও কলে কথা বলার সফটওয়্যার
আমাদের দেশগুলোতে সাধারণত শিক্ষার্থীরা লাইভ ক্লাস এবং সাধারণ মানুষজন তাহাদের আত্মীয়-স্বজনদের সাথে ভিডিও কলে কথা বলার সহ প্রবাসে যারা রয়েছে তাদের সাথে ভিডিও কলে কথা বলে থাকে।
এজন্য অনেকেই অনেক ভিডিও কলিং অ্যাপস ব্যবহার করে থাকে।
তবে বেশিরভাগ সময় দেখা যায় তারা যে অ্যাপটি ব্যবহার করে থাকে সেটিতে তেমন একটা সুবিধা থাকে না।
তাই তারা আরেকটি ভিডিও কলিং অ্যাপস ইন্সটল করে নেয়। কিন্তু কোন অ্যাপসটা ভালো হবে সেটা তারা বুঝতে পারে না।
সেজন্য তাদের ঝামেলা থেকে মুক্ত হওয়ার জন্য আমি আজকে এই পোস্টের মাধ্যমে পাঁচটি সেরা ফ্রি ভিডিও কলিং অ্যাপস নিয়ে আলোচনা করব।
যেগুলোর মাধ্যমে স্মুথ কলিং, ফাস্ট কলিং, অ্যাডভান্স প্রাইভেসি, সিকিউর calling সহ অসংখ্য ফিচারস রয়েছে।
চলুন এবার নিচের লিস্টের মাধ্যমে দেখে নেই সেরা ৫ টি ফ্রি ভিডিও কল অ্যাপস।
১ঃ হোয়াটসঅ্যাপ – ফ্রি আনলিমিটেড ভিডিও কল
এখন পর্যন্ত ভিডিও কলে কথা বলার অ্যাপস এর মধ্যে সবচেয়ে সেরা এবং সবচেয়ে জনপ্রিয় অ্যাপস হচ্ছে হোয়াটসঅ্যাপ।
এই অ্যাপসটির মেটা কর্তৃক পরিচালিত। মেটা বলতে ফেসবুক কোম্পানি কর্তৃক পরিচালিত।
এই অ্যাপসটি সম্পূর্ণ ফ্রি এবং আনলিমিটেড। মানে আপনি দিনরাত 24 ঘন্টা সম্পূর্ণ ফ্রিতে ভিডিও কলে কথা বলতে পারবেন।
এক নজরে অ্যাপসটির সুবিধাগুলো দেখে নিনঃ
Whatsapp চালুর পর থেকে এখন পর্যন্ত বেশ কিছু সুযোগ সুবিধা দিয়ে আসছে। যা বাজারে তাদের প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সবার চেয়ে এগিয়ে।
তাহলে দেখে নিন whatsapp এর বেশ কিছু সুযোগ সুবিধা।
- সিম্পল কলিং
- আনলিমিটেড ভিডিও কলিং
- কোন প্রকার বিজ্ঞাপন নেই
- স্ট্রং সিকিউরিটি
- কোয়ালিটিফুল ভিডিও কলিং
আমাদের দেশে এখন পর্যন্ত হোয়াটসঅ্যাপ এতটা সচরাচর হয়নি। তবে ক্রমান্বয়ে হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে।
২ঃ ইমো – ফ্রি ভিডিও কলিং
আমার দেশের এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি ভিডিও কলে কথা বলার সফটওয়্যার হচ্ছে ইমো।
সাধারণত বিদেশে যাদের আত্মীয়-স্বজন পরিবার রয়েছে তাদের প্রত্যেকে imo এর মাধ্যমে কথা বলে।
আমার সাথে সাথে ইমু বিভিন্ন ফিচারস উপস্থাপন করে।
তবে বিগত কয়েক বছর থেকে দেখা যায় এই ইমো কিছু বিরক্তিকর ফিচারস এনেছে।
আবার এখন দেখা যায় ব্যবহারকারীদের স্বার্থে অপ্রয়োজননীয় ফিচার এখন আর আনে না।
এর মাঝে সবচেয়ে বেশি রিপোর্ট এসেছে যে ব্যাপারে সেটা হচ্ছে ইমুতে অপ্রয়োজনীয় এবং অসামাজিক বিজ্ঞাপন দেখা যেত।
যেটা এখন আর অহরহ দেখা যায় না। সেজন্য এখন imo অনেক ফ্রেন্ডলি একটা ভিডিও কলিং অ্যাপসে রূপান্তর হয়েছে।
ইমোর ফিচারসমূহঃ
- এইচডি কোয়ালিটি ভিডিও কল
- ভিডিও কলে কথা বলার সময় লাইটিং ফিচার
- কলিং এর সময় স্ক্রিনশট মিউট প্রাইভেসি
- ইউনিক ইউজার নেম
- ছোটখাটো একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাপস এর মত
আমাদের দেশে ইমো অনেক জনপ্রিয় হয়ে গেছে। তাই আপনি যদি ইমুতে একাউন্ট খোলেন তাহলে আপনার পরিবারের যে কাউকে সহজে পেয়ে যাবেন।
সাধারণত calling apps গুলোর ফিচার হচ্ছে আপনার কন্টাক্ট লিস্টে থাকা কোন ব্যক্তি যদি ওই অ্যাপসটি ব্যবহার করে থাকে তাহলে আপনি সহজে তার সাথে সংযুক্ত হতে পারবেন।
এখানে যেহেতু আমাদের দেশে ইমোর ব্যবহারকারী সংখ্যা বেশি তাই আপনার কন্টাক্ট লিস্টের বেশিরভাগ মানুষ ইমুতে সংযুক্ত থাকবে।
সোজা কথা সহজে সবার সাথে কানেক্টেড হতে পারবেন।
৩.বটিম (Botim) – ভিডিও এবং ভয়েস কল
এই ভিডিও কল অ্যাপসটা সম্পর্কে হয়তো অনেকেই পরিচিত না। এমন হতে পারে অনেকে হয়তো নামও শুনেন নাই।
এই বটিম অ্যাপসটি আমাদের দেশের মানুষ জন ব্যবহার না করলেও মধ্যপ্রাচ্যতে এই অ্যাপসটি খুবই জনপ্রিয়।
কারণ আমরা প্রত্যেকে কম বেশি জানে যে মধ্যপ্রাচ্যের আবহাওয়া সেরকম একটা সুবিধাজনক থাকে না।
অর্থাৎ মরুভূমি অঞ্চলগুলোতে বাতাসের সাথে ইন্টারনেট খুবই বিরক্তিকরভাবে ডিসকানেক্ট হয়ে যায়।
তখন এই বটিম অ্যাপসটি খুবই উপকারে আসে।
কারণ বটিম ভিডিও কলিং অ্যাপসটি খুবই স্বল্প ইন্টারনেট সংযোগেও কাজ করে।
মানে আপনি যেই এরিয়াতে আছেন ওই এরিয়াতে যদি ইন্টারনেট একেবারেই দুর্বল হয়ে থাকে তবুও বটিম অ্যাপসটির মাধ্যমে আপনি ভিডিও কল করতে পারবেন।
তাই আমার মনে হয় যাদের যাদের অঞ্চলে ইন্টারনেটের সমস্যা তারা বটিম অ্যাপসটি ব্যবহার করলে খুব ভালো হয়।
বটিম ভিডিও কলিং অ্যাপস এর সুবিধাঃ
- ফাস্ট এন্ড সিকিউর কলিং।
- মানি ট্রান্সফার
- সরকারি সেবা থেকে শুরু করে ছোটখাটো মোবাইল ফাইনান্সিয়াল সার্ভিস।
এখন পর্যন্ত আমার দেখা এমন একটি ভিডিও কলিং অ্যাপস রয়েছে যেটাতে আপনি এক দেশ থেকে অন্য দেশে টাকা পাঠাতে পারবেন।
আর সেটা হল বটিম অ্যাপ। তাই আপনারা এই অ্যাপসটি একবার ইন্সটল করে দেখতে পারেন।
৪. ভাইবার (viber) – সেইফ চ্যাট এবং কল
আপনি যদি কারো সাথে ভিডিও কলে কথা বলার সময় পুরো সিকিউরিটি চান তাহলে আপনার জন্য ভাইবার সেরা হবে।
কারণ viber apps এর মাধ্যমে আপনি সিকিউরলি চ্যাট করতে পারবেন। মানে আপনি যদি কারো সাথে চ্যাট করেন তাহলে সেই চ্যাট লিক হওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই।
এছাড়া আপনি চাইলে তো ভিডিও কলে কথা বলতে পারবেনই।
যদিও আমাদের দেশে ভাইবার অতটা জনপ্রিয় না তবুও এর ব্যবহার সংখ্যা ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে।
viber এর ফিচারঃ
- সিকিউর চ্যাট এবং কল
- কলিং এর সময় ইমুজি এবং ব্যাকগ্রাউন্ড পরিবর্তন
- disappearing মেসেজ
- সকল ডিভাইসের ভার্সন রয়েছে
- চ্যানেল ফিচার রয়েছে
এই অ্যাপসটিতে আপনি কিছু নতুন ফিচার উপভোগ করতে পারবেন।
যেমন কলে কথা বলার সময় আপনি আপনার চেহারা অনেক স্টিকার লাগাতে পারবেন কিংবা ব্যাকগ্রাউন্ড পরিবর্তন করতে পারবেন।
আবার আপনি চাইলে আপনার মেসেজগুলোর জন্য অটোমেটিক ডিলিট অপশন চালু করতে পারবেন।
এই অ্যাপসটির এন্ড্রয়েড এবং উইন্ডোজ উভয় ভার্সন রয়েছে।
আবার আপনি চাইলে ভাইবারে চ্যানেল খুলতে পারবেন। যেটা আরেকটি জনপ্রিয় অ্যাপস টেলিগ্রাম এর মত।
৫. স্কাইপ – Skype
মাইক্রোসফট বিং এর সাথে সংযুক্ত হয়েছে স্কাইপ। মানে এখন স্কাইপ ইউজাররা সহজেই বিং চ্যাট ব্যবহার করতে পারবেন।
আবার বিং কিছুদিন আগে চ্যাটজিজপিটির সাথে পার্টনারশিপে গেছে।
স্কাইপ ভিডিও কলিং অ্যাপসটিও এইচডি কোয়ালিটির ভিডিও কল অফার করে থাকে।
মানে আপনি যখন কারো সাথে কথা বলবেন তখন আপনার সেই ভিডিও কল কোয়ালিটি হবে এইচডি কোয়ালিটি।
এখন পর্যন্ত যতগুলো ভিডিও কলিং অ্যাপস রয়েছে ততগুলোতে চ্যাট করার অপশন আছে।
এখানে এসে স্কাইপ তাদের চ্যাট গুলোতে একটু এডভান্স ইউআই ইন্টারফেস প্রদান করে থাকে।
এবং প্রত্যেক ইউজারদের জন্য ক্রেডিট সিস্টেম রয়েছে।
স্কাইপ এর সুবিধাঃ
- এইচডি কোয়ালিটির ভিডিও কলিং
- স্কাইপ + বিং চ্যাট
- ক্রেডিট ব্যবহার করে যে কোন নাম্বারে কল করা
- স্মার্ট মেসেজিং
- অ্যান্ড্রয়েড এবং ওয়েব ভার্সন
একজন ব্যবহারকারীর জন্য ভিডিও কলে কথা বলার জন্য বেসিক যে সকল ফিচার থেকে শুরু করে এডভান্স যে ফিচার প্রয়োজন তার প্রায় সবগুলো স্কাইপে রয়েছে।
যদি আমাদের দেশে স্কাইপ ইউজার তেমন একটা নেই। তো যদি কখনো হয় তাহলে এই অ্যাপসটির অনেক সুযোগ সুবিধা সবাই ভোগ করতে পারবে।
অনলাইন ক্লাসের জন্য লাইভ ভিডিও কল করার অ্যাপস
আমাদের দেশে ক্রমান্বয়ে অনলাইন ক্লাস করার মত শিক্ষার্থীর সক্ষমতা ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে।
যার কারণ হচ্ছে ইন্টারনেটের সচরাচরতা, তারপরে উন্নত মানের ডিভাইস সহ উপযুক্ত পরিবেশ সবই এখন শিক্ষার্থীদের নিয়ন্ত্রণাধীন চলে আসছে।
এজন্য এখন শহরের প্রায় অনেকগুলো স্কুলে বা কলেজে করোনাকালীন সময়ে অনলাইনে লাইভ ক্লাস সম্প্রচারিত হয়েছে।
তাই শিক্ষার্থীদের জন্য এবং পেশাদার মানুষদের জন্য প্রায় সময় লাইভ ভিডিও কলিং অ্যাপস এর প্রয়োজন হয়ে থাকে।
সেজন্য একজন শিক্ষার্থী কিংবা সাধারণ মানুষ ঠিক কোন অ্যাপসটা ব্যবহার করলে তার ভিডিও কল কিংবা অনলাইন ক্লাস সবচেয়ে সুবিধা হবে সেগুলোর ফিচার নিয়ে আলোচনা করা হবে।
১. জুম (Zoom) ওয়ান টু কানেক্টে
জুম অ্যাপ এর ব্যাপারে বলতে গেলে সর্বপ্রথম যেটা বলতো সেটা হচ্ছে জুম গুগল কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত।
মানে এই অ্যাপসটি গুগল কর্তৃক পরিচালিত হয়ে থাকে। তাই যে কেউ সহজে এই অ্যাপটি ব্যবহার করতে পারবে।
জুম অ্যাপটিতে সাধারণত লাইভ কনফারেন্স সহ শিক্ষার্থীদের ক্লাস থেকে শুরু করে প্রফেশনাল দের ভিডিও কনফারেন্স এর সুযোগ রয়েছে।
আলাদা আলাদা একাউন্ট এবং অ্যাক্সেস কন্ট্রোল সহ অনেক ফিচারস রয়েছে এই অ্যাপসটিতে।
- একই সাথে অনেক অপশন যেমন ভিডিও কল, চ্যাট, ফোন ইত্যাদি।
- ভিডিও কোয়ালিটির সাথে সাথে ভালো অডিও কোয়ালিটি
- এনালাইজ
- চ্যাট মেসেজিং
- বিজনেস নাম্বার থেকে কল করা
- মোবাইল কল থেকে জুম মিটিংয়ে ট্রান্সফার করা
- মিটিং, কল ইন বা চ্যাট সবকিছুর জন্যই জুম রয়েছে
বর্তমান সময় শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে প্রফেশনাল সবার মাঝে জুম খুবই জনপ্রিয় একটি অ্যাপস।
তাই আপনার লাইক কনফারেন্স থেকে শুরু করে ভিডিও কলিং এর ক্ষেত্রে জুম অ্যাপসটি ব্যবহার করতে পারেন।
ভিডিও কলে কথা বলার সফটওয়্যার সম্পর্কে শেষ কথাঃ
বর্তমানে প্রতিদিনই ভিডিও কলে কথা বলার সফটওয়্যার এর প্রয়োজন হয়। তাই আপনি যদি ভিডিও কলে কথা বলতে চান তাহলে আপনার জন্য সেরা কয়েকটি ভিডিও কলিং অ্যাপস এর তালিকা উপস্থাপন করেছি।
আজকের পোস্টটি ভালো লাগলে শেয়ার করে দিতে পারেন। ধন্যবাদ!