আপনি যদি ওয়েবসাইটের কাজের সাথে জড়িত তাহলে প্রথমে ডোমেইন হোস্টিং কি এ সম্পর্কে ধারনা আছে নিশ্চয়ই?
আর যদি ডোমেইন হোস্টিং সম্পর্কে ধারনা কম থাকে তাহলে এখানে ডোমেইন হোস্টিং কি এবং কিভাবে কিনবেন অর্থাৎ domain hosting bangla. এর সবকিছুই জানতে পারবেন।
এখন ওয়েবসাইট বলতে আপনার একটা ব্লগিং সাইট কিংবা আপনার একটা অনলাইন ব্যবসা দাঁড় করাতে চান।
কিন্তু আপনার প্রথমে ডোমেইন হোস্টিং কেনা লাগবে এরকম কথাই শুনেছেন নিশ্চই! হ্যাঁ ঠিকই শুনেছেন।
একটা ওয়েবসাইট হতে পারে সেটা ব্লগ সাইট কিংবা অনলাইন ব্যবসা যেমন ই-কমার্স সাইট ইত্যাদি দাঁড় করাতে চান তাহলে প্রথমেই লাগবে ডোমেইন হোস্টিং। এখানে ডোমেইন হোস্টিং দুইটা আলাদা শব্দ। বস্তুত ও আলাদা।
ডোমেইন কি? domain কি
ডোমেইন হচ্ছে একটা আইপি এড্রেস। আমরা সবাই জানি যে কম্পিউটার শুধু সংখ্যাই বোঝে অন্য কিছু না। আর ডোমেইন যেহেতু আইপি বা সংখ্যা। তা অনেক বেশি সংখ্যার হয়।
তাই এই সংখ্যার সামনে একটা নাম থাকে। মানে পেছনে আইপি এড্রেস থাকে আর এটাকে আমরা সামনে বা ব্রাউজারে একটা নামে দেখতে পাই যেমন www.lifetech24.com ।
এখানে তিনটা অংশ আছে। প্রথমত www এই অক্ষর তিনটাকে বলা হয় World Wide Web । পরেরটা lifetech24 ।
এটাকে বলা হয় ডোমেইন নেম। বা আপনার সাইটের নাম। .com টা হচ্ছে ডোমেইন। খেয়াল করুন lifetech24 হচ্ছে ডোমেইন নেম আর .com টা হচ্ছে ডোমেইন।
মেইন ডোমেইন হচ্ছে .com, .net, .org । এগুলোকে বলা হয় টপ লেবেল ডোমেইন।আর হচ্ছে কান্ট্রি কোড ডোমেইন যেমন .bd, .us, .uk, ইত্যাদি।
এগুলো সাধারণত টপ লেভেলের ডোমেইনের সাথে যুক্ত থাকে। যেমন ডোমেইন নেম.com.bd । এই ডোমেইনকে যুক্ত করা হয় হোস্টিং এর সাথে যার ফলে আপনার ডোমেইন টা সার্চ দিলে ওয়েবসাইট প্রদর্শন হয়।
ডোমেইন নেম কাকে বলে?
সোজা বাংলায় বলতে গেলে ডোমেইন হচ্ছে কোনো ওয়েবসাইটের ঠিকানা। আমাদের যেমন বাসা বাড়ির ঠিকানা থাকে থাকে তেমন ওয়েবসাইটের ঠিকানা হচ্ছে ডোমেইন।
শুধুমাত্র প্রতিটা সাইটের ডোমেইন দিয়েই সেই সাইটগুলোতে যাওয়া যায়। এবং প্রতিটা সাইটের ডোমেইন আলাদা হয়ে থাকে।
ডোমেইন এর কাজ কি?
ডোমেইন এর কাজ হচ্ছে ডোমেইন নেম অনুযায়ী ভিজিটরদের সাইটে নেয়া। যেমন: আপনি গুগল ওয়েবসাইটে যাবেন!
এখন আপনি google.com লিখে সার্চ করলে সাথে সাথে গুগলের ওয়েবসাইটে নিয়ে যাবে। এবং অন্য কোথাও নিবে না। শুধু গুগলের ওয়েবসাইটে নিবে।
সুতরাং ডোমেইন এর কাজ কি এর উত্তর হবে প্রতিটা সাইটকে ঠিকানার অন্তর্ভূক্ত করা। আমার একটা সাইট আছে, এখন মানুষজন কিভাবে জানবে যে আমার একটা সাইট আছে।
অবম্যই আমার সাইটের ঠিকানা থাকতে হবে। এই ঠিকানাই হচ্ছে ডোমেইন। আর ডোমেইনের কাজ হচ্ছে ঠিকানা অনুযায়ী ভিজিটরদের গন্তব্যে পেীঁছে দেয়া।
ডোমেইন কত প্রকার ও কি কি?
ডোমেইন এর সম্পর্কে আশা করি একটা সাধারণ ধারণা পেয়েছেন। এবার জানা যাক ডোমেইন কত প্রকার ও কি কি?
একনকার সময়ে জনপ্রিয় এবং আলোচিত ডোমেইন ৩ প্রকার। (আর আছে কিনা আমার জানা নেই)
- টপ লেভেল ডোমেইন
- সাব ডোমেইন
- কান্ট্রি কোড ডোমেইন
টপ লেভেল ডোমেইন কোনগুলো
Top Level Domain (TLD) বিভিন্ন ব্যবসা, সংগঠন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, সরকারী প্রতিষ্ঠান, ইনফরমেশন ও নেটওয়ার্কিং ইত্যাদি ওয়েবসাইট এর জন্য Top Level Domain ব্যবহৃত হযয়ে থাকে।
টপ লেভেল ডোমেইন হচ্ছে .Com, .Net, .Org, .In, .gov, .edu, .info ইত্যাদি।
ডোমেইন কিভাবে কিনব?
এখন তো জানা হলো ডোমেইন কি? এবার আসুন ডোমেইন কিনব কিভাবে? আমরা অনেকেই নতুন করে ব্লগিং শুরু করতে চাই!
কিংবা অনলাইন ব্যবসা শুরু করতে চাই। কিন্তু আমরা নতুন হওয়াতে এটাই জানিনা যে কিভাবে ডোমেইন কিনতে হয়।
আশা করি ব্লগটি মনোযোগ দিয়ে পড়লে ডোমেইন হোস্টিং সম্পর্কে আর কোনো প্রশ্ন থাকবে না।
ডোমেইন কেনার জন্য প্রথমে যেকোনো হোস্টিং প্রোভাইডারের সাইটে যেতে হবে। এখন হোস্টিং প্রোভাইডারের কথা বলা হচ্ছে এই কারণে যে,
বেশিরভাগ হোস্টিং প্রোভাইডাররা ডোমেইনও বিক্রি করে থাকে। তাহলে হোস্টিং প্রোভাইডার কোনগুলো? Go Daddy, Namecheep ইত্যাদি।
এদের থেকে তো আপনি কিনতে পারবেন ঠিকই কিন্তু তার জন্য লাগবে ডলার। মানে এরা আমাদের দেশের টাকবা সাপোর্ট করে না। তাহলে ডলার পাবো কোথায়?
অবশ্যই পাবেন তবে তার জন্য লাগবে ডলার সাপোর্টেড একাউন্ট যেমন: পেপাল, পেওনিয়ার ইত্যাদি
অথবা বাংলাদেশেও বেশ কয়েকটি হোস্টিং প্রোভাইডার রয়েছে। তবে জানিনা তারা কিরকম সার্ভিস দিবে। তবে আমার ডোমেইনটা বাংলাদেশ থেকেই কেনা।
ডোমেইন ফ্রি অফার
যেমন লেখা থাকতে পারে DNS Management Free / 1 year/s অথবা Email Forwarding free/ 1 year/s এগুলো এড টু কার্ড এ এড করে নিবেন।
তবে যেটা দরকারি সেটা হলো ID Protection । ID Protection মানে আপনি যখন ডোমেইনটা কিনবেন তখন আপনার একটা একাউন্ট খোরার প্রয়োজন হবে।
এবং সেখানে আপনার পার্সনাল ইনফো চাইবে। সেগুলো দিয়ে যখন একাউন্ট খুলবেন তখন আপনারি এই তথ্যের নিরাপত্তার প্রয়োজন হবে।
এই নিরাপত্তার জন্য ID Protection প্রয়োজন হবে। যদি প্রোভাইডার ফ্রি দেয় তাহলে তো ভালোই। আর যদি না দেয় তবে কিনে নিবেন।
কেনার জন্য শুধু এড টু কার্ডে ক্লিক করলেই হবে। তারপর হবে চেকআউট। চেকআউটে আপনি বিকাশেও টাকা পেমেন্ট করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে আপনাকে নির্দেশিকা দেয়া হবে।
আপনার জন্য়: বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম
চেকআউট সম্পূর্ন হলে যে ইমেইল দিয়ে একাউন্ট খুলেছেন সে ইমেইলে ৩০ মিনিটের মধ্যে আইডি এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করে নিবেন। লগইন করার পর DNS Management এ গিয়ে DNS গুলো বসিয়ে দিবেন।
আশা করি ডোমেইন সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। ডোমেইন হোস্টিং কি এব্যাপারে জানতে হোস্টিং পর্বটি পড়ে নিন। আমি নিচে আলোচনা করেছি।
হোস্টিং কি?
আপনি ওয়েবসাইটটা পুরোপুরি বিল্ড করেছেন কিন্তু পরে কি করবেন? নিশ্চয়ই এটাকে এমন যায়গায় রাখতে হবে যেখানে ডিস্কের প্রয়োজন এবং সাইটটা সবসময় সচল থাকবে।
মানে আপনার সাইটটা 50MB র । তার মানে আপনার সাইটটার জন্য 50MB যায়গা লাগবে। আর এই যায়গাই হলো হোস্টিং।
হোস্টিং হলো একটা স্টোরেজ যেখানে আপনার সাইট এবং সাইটের সকল তথ্য থাকবে। এবং সবসময় আপনার সাইটকে সচল রাখবে।
যেমন আমরা কম্পিউটারে একটা ফাইল ওপেন করলে সেটা দেখতে পাই। কিন্তু কম্পিউটার বন্ধ করলে আর দেখতে পাই না।
আর এই ওয়েব সার্ভার বা হোস্টিং আপনার সাইটকে সবসময় একটিভ রাখে। হোস্টিং সার্ভারগুলো সবসময় সচল থাকে।
এই হোস্টিং সার্ভার গুলো ভাড়া নিতে হয়। বাংলাদেশে এবং বিভিন্ন দেশে অনেক হোস্টিং প্রোভাইডার আছে যাদের থেকে আপনি হোস্টিং কিনতে পারবেন।
হোস্টিংগুলো নির্দিষ্ট পরিমানের হয়ে থাকে। যেমন 1GB হোস্টিং ### টাকা। বিভিন্ন ডোমেইন হোস্টিং প্রোভাইডার বিভিন্ন দামের হয়ে থাকে।
তাই আশা করি hosting meaning in bengali, অর্থাৎ বাংলাতে হোস্টিং কি এবারে একটা সাধারণ ধারণা পেয়েছেন।
হোস্টিং কাকে বলে?
অনলাইন সার্ভারে কিছু বস্তু (ওয়েবসাইট) বা কনটেন্ট জমা রাখাকে হোস্টিং বলে। আরও সহজ উদাহরন দিয়ে বলতে গেলে একটা ওয়েব সাইটের উদাহরণ দিতে পারি।
ধরুন আমার ওয়েবসাইটি 100 MB. এখন এই 100 এমবির ফাইলগুলো কথাও রাখতে হবে। অর্থাৎ কোন মেমোরিতে রাখতে হবে।
এই মেমোরি (স্টোরেজ) গুলো তৈরি করার জন্য অনেকগুলো প্রসেসিং থাকে। যেমন একটা কম্পিউটার তার মধ্যে র্যাম স্টোরেজ ইত্যাদি বিষয় থাকে।
এসকল বিষয় না থাকলে মেমোরিটি সচল থাকবে না। মানে মেমরিটি কাজ করবে না। বলে আমার ওয়েবসাইট আর চালানো যাবে না।
সেজন্য আমি আমার ওয়েবসাইটটিকে সচল রাখার জন্য একটা স্টোরেজে রাখলাম। আর এই স্টোরেজকে বলা হয় হোস্টিং।
ওয়েব হোস্টিং কাকে বলে?
যারা একটি নতুন ওয়েবসাইট তৈরি করতে চায় তারা প্রায়ই শুনে থাকি যে তাদের জন্য ওয়েব হোস্টিং সেরা হবে।
এতে তারা দ্বিধাবোধ করে যে ওয়েব হোস্টিং কি? এবং ওয়েব হোস্টিং কাকে বলে? আসলে বস্তুটা কী? এ ব্যাপার গুলো বুঝতে তাদের অনেক সময় লাগে।
আমি আপনাকে সহজ ভাবে বুঝিয়ে দিচ্ছি। আপনি একটি ব্লগ ওয়েবসাইট তৈরি করতে চাচ্ছেন।
সেক্ষেত্রে আপনার যেকোন ব্লগ সাইট কিংবা ওয়েবসাইটকে ইন্টারনেটের সচল রাখার জন্য যে হোস্টিং ব্যবহার হয় তাকে ওয়েব হোস্টিং বলা হয়।
আরো হোস্টিং রয়েছে যেমন ভিপিএস হোস্টিং ক্লাউড হোস্টিং ইত্যাদি। তবে সেই হোস্টিং গুলো অন্যান্য কাজে ব্যবহার হয়ে থাকে।
যেমন কোনো একটি বড় ই-কমার্স ওয়েবসাইট এর জন্য একটা ভিপিএস হোস্টিং প্রয়োজন হয়। সেখানে আর ওয়েব হোস্টিং হবে না।
হোস্টিং কিভাবে কিনব?
ডোমেইন কেনার পরে হবে হোস্টিং কেনা। আপনি যদি ব্লগিং সাইট করেন তাহলে আপনার জন্য ভালো হবে ওয়েব হোস্টিং।
বাংলাদেশেও ভালোমানের হোস্ট প্রোভাইডার রয়েছে যেমন ডায়ানা হোস্ট আরও অনেকে আছে।হোস্টিংকে সার্ভারও বলা হয়।
বাংলাদেশের প্রোভাইডারদের থেকে কিনলে পেমেন্ট সুবিধা রয়েছে যেমন: বিকাশ পেমেন্ট, নগদ পেমেন্ট ইত্যাদি।
তাছাড়া কমিউনিকেশনেও সুবিধা রয়েছে যখন তখন লাইভ চ্যাট করতে পারবেন।
ওয়েব হোস্টিং প্রোভাইড সাইটে এ গিয়ে দেখবেন অনেকগুলো হোস্টিং প্ল্যানিং আছে যেমন: 1 GB SSD Hosting ৳ 1500 টাকা ইত্যাদি।
অনেকগুলো প্ল্যান থাকে আপনার পছন্দের মতো প্ল্যান চয়েজ করবেন। আপনি যদি ব্লগিং শুরু করতে চান তবে আপনার জন্য 1-3 GB হোস্টিংই যথেষ্ট।
আর যদি তা হয় ইকমার্স কিংবা অনলাইন বড় কোনো ব্যবসা তখন বেশি ডিস্কের প্রয়োজন। তখন আপনার চাহিদা অনুযায়ি ভালো মানের একটা চয়েজ করবেন।
চয়েজের পর Order এ ক্লিক করার পর দেখতে পাবেন Transfer your domain from another registrar এবং,
will use my existing domain and update my nameservers আপনি যদি নতুন হন তবে আপনি সিলেক্ট করবেন দ্বিতীয়টা I
will use my existing domain and update my nameservers । এটার মানে হলো আমি আমার বিদ্যমান ডোমেইনটি ব্যবহার করবো এবং নেমসার্ভার আপডেট করব।
সিলেক্ট করার পর আপনার ডোমেইনটি চাইবে। ডোমেইন প্রদান করার পর চেকআউট করে নিবেন। কারপরই হয়ে গেলো হোস্টিং কেনা।
একটা ভালো ডোমেইনে যেমন আপনার ব্লগিং কিংবা ইকমার্স সাইটকে র্যাংকে আনতে পারে তেমনি একটা ভালো সার্ভার আপনার রিডার কিংবা কাস্টমারকে সহজে এক্সেস করতে দেয়।
অনেকে কম টাকায় সার্ভার কিনে যেটা রেসপন্স কম থাকে। ব্যান্ডউইথ কম থাকে যার ফলে সহজে সাইটে প্রবেশ করতে পারে না।
আর একজন রিডার যদি সাইটেই প্রবেশ করতে না পারে তবে বিজিট করবে কিভাবে? তাই আমার মতে যদি প্রফেশনালি কিছু করতে চান তবে ভালো মানের হোস্টিং কিনুন।
বাংলাদেশ থেকে ডোমেইন হোস্টিং কেনার নিয়ম।
প্রথমে বলি যে ডোমেইন হোস্টিং কি এ ব্যাপারে আলাদা আলাদা করে জানতে পেরেছেন। এবার আমি বলবো আপনি যদি ডোমেইন হোস্টিং কিনতে চান তাহলে কিভাবে বাংলাদেশ থেকে ডোমেইন হোস্টিং কিনবেন।
আমি ডোমেইনটা কিনেছি ডায়ানা হোস্ট থেকে। তাদের লিংক। তবে আপনার যদি ডলার থাকে আমি বলব আপনি Go Daddy অথবা Namecheep থেকে কেনার জন্য।
আর যদি ডলার না থাকে বা বাংলাদেশ থেকে কিনতে চান তবে আপনি উপরের দেয়া লিংকে যান।
লিংকে যাওয়ার পর দেখতে পাবেন Search Your Domain নামে একটা বক্স আছে। আপনি যে ডোমেইনটি কিনতে চাচ্ছেন সেটি লিখুন।
যেমন example এখানে .com লিখার প্রয়োজন নাই বাই ডিপল্ট থাকবে । আপনি যদি .com ডোমেইন কিনতে না চান তবে .com লেখার উপর ট্যাপ করুন।
ট্যাপ করলে দেখতে পাবেন .top, .net, .xyz ইত্যাদি। আপনার পছন্দের ডোমেইনটি সিলেক্ট করে ডোমেইন নেমটি লিখে সার্চ দিন।
যদি দেখেন example.com is unavailable তার মানে আপনার এই ডোমেইনটি অন্য কেউ আগেই কিনে ফেলেছে।
এখন আবার অন্য আরেকটা নাম দিয়ে সার্চ করতে পারেন। এখন কথা হচ্ছে আমার এই ডোমেইনটাই লাগবে !
কোনো উপায়ে তা পাবার সুযোগ আছে কিনা? অবশ্যই আছে । যদি জানতে চান তবে কমেন্টের মাধ্যমে জানিয়ে দিন।
অন্য নাম দেয়ার পরও যদি আসে example.com is unavailable তবে ট্রাই করতে থাকেন যতক্ষন না আসে
Congratulations! example.com is available। তার মানে আপনার ডোমেইনটা এখনো কেউ কিনে নাই আপনি সহজে কিনতে পারেন।
কিনতে চাইলে এড টু কার্ড এ ক্লিক করুন। তারপর চেকআউট। চেকআউটে ক্লিক করার পর অনেক কিছু দেখতে পাবেন।
অতকিছু আপনার দেখার দরকার নাই শুধু দেখবেন প্রোভাইডার কোনো কিছু ফ্রি অফার করছে কিনা!
শেষ কথা:
আজকে আপনাদের দেখিয়েছি ডোমেইন হোস্টিং কি? ডোমেইন হোস্টিং কিভাবে কিনতে হয়? ইত্যাদি।
তবে আমি এখানে একটা সাইটে দেখিয়েছি। বিভিন্ন সাইটে বিভিন্ন রকম হতে পারে। তবে এতোটা তফাৎ না। যেমন সাইট ডিজাইনটা ভিন্ন হেতে পারে এতটুকুই।
আপনারা সফলভাবে ডোমেইন হোস্টিং কিনতে পেরেছেন কিনা? আর ডোমেইন হোস্টিং কি এব্যাপারে জানতে পেরচেন কিনা? কমেন্ট করে জানান। ধন্যবাদ