আপনি কি জানেন ডিজিটাল মার্কেটিং কি? ডিজিটাল মার্কেটিং কত প্রকার, এবং কিভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং করা হয়। যদি না জেনে থাকেন তবে আজকের ব্লগে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

বর্তমান যুগে ইন্টারনেটের কদর একটু বেশি হওয়াতে আমরা ঘরে বসে সারা দুনিয়ার খবর পেয়ে যাই।
যার কারনে আমাদের জিবন-যাত্রার মান ও খুব সহজ হয়েছে।
আর এই সময়ে ‘ডিজিটাল মার্কেটি’ শব্দটি না শোনা ব্যক্তি খুবই কম।
কারণ, এখন প্রতিটা ক্ষেত্রেই মার্কেটিং করা হয়। তাও আবার ডিজিটাল মার্কেটিং।
ডিজিটাল মার্কেটিং কি?
কোন পণ্য বা ব্যান্ডকে পরিচিতি বা প্রমোট করার জন্য ডিজিটাল ভাবে যে মার্কেটিং করা হয় তাকে ডিজিটাল মার্কেটিং বলে। একটা উদারণ দেয়া যাক!
আপনি অনলাইনে একটি জামা কিনবেন, আর সাধারণত আপনি গুগলে সার্চ দিবেন এবং প্রয়োজনীয় জামাটা অর্ডার করবেন।
অথবা ফেইসবুকে কোনো পেইজ থেকে অর্ডার করলেন।
আর আপনার কাঙ্খিত পন্যটা পেয়ে গেলেন আর এই যে মাধ্যমটাতে পন্য হাতে পেলেন এটাই ডিজিটাল মার্কেটিং।
সহজভাবে বলতে গেলে ডিজিটাল মার্কেটিং হলো অনলাইনে আপনার পন্য বা সেবাকে প্রচার প্রচারনা।
এই প্রচারের অনেকগুলো মাধ্যম হতে পারে। সেক্ষেত্রে সোশ্যাল নেটওয়ার্ক গুলো একটু বেশি। যেমন ফেসবুক, ইউটিউব ইত্যাদি।
তাই আশা করি ডিজিটাল মার্কেটিং কি এব্যাপারে একটু সাধারণ ধারণা পেয়েছেন।
পুরো ব্লগটি পড়লে ডিজিটাল মার্কেটিং কি এ ব্যাপারে পুরো ধারণা পেয়ে যাবেন।
ডিজিটাল মার্কেটিং কি তা উদাহরণ সহ ব্যাখ্যা
ডিজিটাল মার্কেটিং বলতে ডিজিটাল মিডিয়াকে কাজে লাগিয়ে কোন ব্যবসাকে গ্রোথ করার লক্ষে নির্দিষ্ট গ্রাহকের কাছে পৌঁছানোর জন্য যে অনলাইন মার্কেটিং করা হয় তাকে ডিজিটাল মার্কেটিং বলে।
সহজে বলতে গেলে ডিজিটাল মার্কেটিং কি তার উদাহরণ সহ ব্যাখ্যা বুঝার জন্য নিচের উদাহরণটি দেখুন।
“একজন ব্যক্তির একটা ই-কমার্স ওয়েবসাইট রয়েছে। যেটাকে আমরা বলে থাকি অনলাইন বিজনেস। সে ব্যক্তিটি তার অনলাইনে ব্যবসা পরিচালনা করে যাচ্ছে।
কিন্তু তার ব্যবসায়ের প্রোডাক্ট রিলেটিভ কোনো কাস্টমার পাচ্ছে না। তাই তার ব্যাবসাটি গ্রো করার লক্ষে মার্কেটিং করলো।
এখন, যেমন তার ব্যবসা বৃদ্ধি পেয়েছে তেমনি তার বেচাকেনার মাধ্যমে অনেক কাষ্টমার পাচ্ছে।”
এখানে নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন যে মার্কেটিং কি? কিংবা মার্কেটিং এর পাওয়ার কতটুকু।
মার্কেটিং কাকে বলে?
মার্কেটিং সম্পর্কে আমি আগেই বলেছি যে কোন পণ্য বা সেবা সম্পর্কে মানুষকে জানানোর জন্য কি উপায় অবলম্বন করা হয় তাকে মার্কেটিং বলে।
আশা করি মার্কেটিং সম্পর্কে বুঝতে পেরেছেন। এই মার্কেটিং যখন ডিজিটাল মার্কেটিং এ রূপান্তর হয় তখন তাকে ডিজিটাল মার্কেটিং বলা হয়।
মার্কেটিং এর অনেকগুলো অংশ রয়েছে। এগুলোর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় বা সবচেয়ে কার্যকরী মার্কেটিং হচ্ছে স্যোশাল মিডিয়া মার্কেটিং।
ডিজিটাল মার্কেটিং কত প্রকার
আমরা এতক্ষণ পর্যন্ত বুঝে এসেছি যে ডিজিটাল মার্কেটিং কি? এখন আপনার মনে প্রশ্ন থাকতে পারে যে ডিজিটাল মার্কেটিং কত প্রকার।
আসলে! অনেক উপায় ডিজিটাল মার্কেটিং করা যায়। তবে সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং কার্যকর কয়েকটি ডিজিটাল মার্কেটিং ক্যাটাগরি রয়েছে যেগুলো প্রায় সবার কাছে পরিচিত।
নিচে ডিজিটাল মার্কেটিং এর সেরা কয়েকটি মাধ্যম উল্লেখ করা হলো:
- সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং বা (SMM)
- সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা (SEO)
- কন্টেন্ট মার্কেটিং
- এফিলিয়েট মার্কেটিং
- (আরও)
Social media marketing কি? সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং বলতে কি বুঝায়
বর্তমানে মার্কেটিং এর জনপ্রিয় যতগুলো প্লাটফর্ম রয়েছে অধিকাংশ প্লাটফর্মই হল স্যোশাল মিডিয়া। যেমন ফেসবুক, ইউটিউব, টুইটার, ইনস্টাগ্রাম, পিন্টারেস্ট, কোরা ইত্যাদি।
এখন প্রশ্ন হলো স্যোশাল মিডিয়া মার্কেটিং কি? সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং সম্পর্কে জানতে গেলে আগে বুঝতে হবে মার্কেটিং সম্পর্কে।
স্যোশাল মিডিয়া মার্কেটিং
বর্তমানে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় মাধ্যম হলো সোশ্যাল মিডিয়া। যেখানে আমরা প্রতিনিয়ত আমাদের আ্যাক্টিভিটি শেয়ার করি।
যেমন বাংলাদেশে ইউটিউব, ফেইসবুক, ইমো ইত্যাদি। আর এর পরিমান মোট ৭৫% । [তথ্যসূত্রে নিউজ]
ফেইসবুকের মাধ্যমে আমরা যে পন্য বা সার্ভিস প্রমোটের মার্কেটিং করে থাকি তা ফেসবুক মার্কেটিং এর অন্তভূক্ত।
এবং ইউটিউবে ভিডিও শেয়ার বা প্রমোটের মাধ্যমে যে মার্কেটিং করি তা ইউটিউব মার্কেটিং।
সহজ কথায় যতগুলো সোশ্যাল মিডিয়া রয়েছে তার প্রতিটাতে যদি আপনি ডিজিটাল ভাবে মার্কেটিং করেন তবে প্রতিটা মার্কেটিং হবে স্যোশাল মিডিয়া মার্কেটিং।
স্যোশাল মিডিয়ার ব্যবহার ব্যাপক হওয়াতে Digital Marketing এ সোশ্যাল মিডিয়ার অবদান ব্যাপক।
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা (SEO):
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা (SEO) হলো এমন একটি মাধ্যম যার দ্বারা আপনার কাঙ্খিত কিওয়ার্ডগুলোকে গুগলে র্যাংক করানো হয়।
আপনাকে যদি ডিজিটাল মার্কেটিং কি? এটা সার্চ দিতে বলা হয় এবং কোনো এক সাইটে প্রবেশ করতে বলা হয় তখন আপনি কোনটিতে ক্লিক করবেন?
সহজভাবে আপনি প্রথমটিতেই ক্লিক করবেন। আর সাইট ওনাররা (মালিকগন) প্রথম পজিশনে আসার জন্য যে প্রক্রিয়া ব্যবহার করল সেটাই সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন।
এর মধ্যে পেইড কিওয়ার্ডও আছে। অর্থাৎ গুগলকে টাকা দেওয়ার বিনিময়ে আপনাকে টপ পজিশনে রাখবে।
কিস্তু আপনি গুগলকে যতক্ষণ টাকা দিবেন ততক্ষন গুগল আপনাকে টপে রাখবে।
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন দুই প্রকার:
- অন পেজ এসইও
- অফ পেজ এসইও
অন পেজ এসইও
একটা ওয়েব পেইজকে র্যাংক করার জন্য অভ্যন্তরীণ যে অপটিমাইজ করা হয় তাকে অনপেজ এসইও বলে।
মানে আপনি যে এখন আমার এই পোস্টটি পড়ছেন এটা র্যাংক করানোর জন্য অভ্যন্তরীণ কিছু অপটিমাইজ করা হয়েছে।
এখন আপনার মনে প্রশ্ন থাকতে পারে অভ্যন্তরীণ বলতে কি বুঝানো হয়েছে??
এখানে অভ্যন্তরীণ বলছে আমি এই পোস্টটি পাবলিশ করার আগে কিছু জায়গায় অপটিমাইজ করেছি।
যেমন মেটা টাইটেল, মেটা ডেসক্রিপশন, কিওয়ার্ড ডেস্টনি ইত্যাদি।
এ অপটিমাইজ গুলো মূলত অভ্যন্তরীণ অপটিমাইজ। মানে একটা ব্লগ পাবলিশ করার আগে করা অপটিমাইজগুলোই হল অভ্যন্তরীণ অপটিমাইজ। যেটাকে বলা হয় অন পেজ এসইও।
অফ পেজ এসইও
একটা আর্টিকেল পাবলিশ করার পর অভ্যন্তরীণ কোনো পরিবর্তন না করেই র্যাংক করার জন্য যে অপটিমাইজেশন করা হয় তাকে অফ পেজ এসইও বলে।
অফ পেজ এসইও তে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ হচ্ছে ব্যাকলিংক। মানে একটা সাইটের পোস্টকে অন্য আরেকটা সাইটের পোস্টের সাথে লিংকগুলো যুক্ত করাকে ব্যাকলিংক বলা হয়।
এই অফ পেজ এসইও আবার দুইটা পার্টে রয়েছে। প্রথমত, হোয়াইট হ্যাট এসইও। দ্বিতীয়ত, ব্ল্যাক হ্যাট এসইও।
হোয়াইট হ্যাট এসইও বলতে একটা ওয়েবসাইটকে গুগলে র্যাংক করানোর জন্য গুগলের দেওয়া সকল নিয়ম ফলো করে অপটিমাইজ করা।
গুগলের দেয়া সকল নিয়ম ফলো করে অফ পেজ এসইও করলে গুগলে র্যাংক হতে একটু সময় লাগে।
তবে সেক্ষেত্রে গুগলে র্যাংক হলে পোস্টটি দীর্ঘদিন থেকে টপ পজিশনে থাকে।
আর, ব্ল্যাক হ্যাট এসইও হচ্ছে সার্চ ইঞ্জিনের কোন নিয়ম ফলো না করে ইলিগ্যালভাবে অল্প সময়ে টপ পজিশনে আসা।
এক্ষেত্রে যদি সার্চ ইঞ্জিনগুলো বুঝতে পারে যে এটা ব্লাক হ্যাট এসইও তবে সাইটটিতে অনেক সমস্যা হতে পারে। এমনকি সাইটটিকে পুরোপুরি ব্লকও করে দেয়।
কন্টেন্ট মার্কেটিং:
এখন যে আপনারা আমার আর্টিকেলটি পড়ছেন এটা কন্টেন্ট মার্কেটিং এর অন্তভূক্ত। যা কন্টেন্ট রাইটিং নামে পরিচিত।
কন্টেন্ট মার্কেটিং বলতে কোনো পন্য বা সেবা নিয়ে আলোচনা করা।
এতে করে ওই পন্যটির সম্পর্কে মানুষকে সঠিক ধারণা দেয়া।
আপনি যখন আপনার বিষয়বস্তু নিয়ে আলোচণা করবেন তখন মাথায় রাখবেন সহজ এবং সুন্দর উপস্থনার মাধ্যমে রিডারদের আকর্ষিত করা যায়।
এবং ক্রেতারা সেই বিষয়ে জানতে আগ্রহী হবে। এতে করে আপনার ব্যবসা বা সাইটের র্যাংক বৃদ্ধি পাবে।
আর গ্রাহক বা ভিজিটরদের মতামত পাবার জন্য রিভিউ অথবা কমেন্ট অপশন চালু রাখবেন। তাহলে আপনার ভিজিটরদের মতামত জানতে পারবেন।
এফিলিয়েট মার্কেটিং :
এফিলিয়েট মার্কেটিং মানে অন্যের প্রোডাক্টকে নিজের মাধ্যমে বিক্রি করা বা নিজে মার্কেটিং করা।
সহজভাবে বলতে গেলে আপনার একটা প্রোডাক্ট আছে। সেই প্রোডাক্টটি আমি আমার মাধ্যমে বিক্রি করলাম এবং আপনার থেকে কমিশন নিলাম।
বর্তমানে অধিকাংশ ইকমার্স সাইটে এফিলিয়েট প্রোগ্রাম আছে ।
এতে ব্যবস্য় প্রতিষ্ঠান গুলো পরিমানের তুলনায় অনেক বেশি বিক্রি করতে পারে। যার ফলে এটিও বেশ জনপ্রিয়।
এতক্ষনে আমরা জানতে পারলাম ডিজিটাল মার্কটিং কি? এবং ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমসমূহ।
এখন কথা হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রয়োজনীয়তা এবং সম্ভাবনা কতটুকু? এ ব্যাপারে একটু আলোচনা করা যাক ।
ডিজিটাল মার্কেটিং এর সম্ভাবনা :
শুধুমাত্র বাংলাদেশে ২০২০ সালে ইন্টারনেট গ্রাহক ১১ কোটি ছাড়িয়েছে।
আর আমাদের মধ্যে অধিকাংশ মানুষ কেনো না কোনো সোশ্যাল নেটওয়ার্ক এর সাথে জড়িত ।
অনুমান করা হয় ২০৩০ সালের মধ্যে ইন্টানেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা (মোবাইল ডেটা) দ্বিগুন হবে।
এর থেকে অনুমান করা যায় ডিজিটাল মার্কেটিং এর ও বড় পরিবর্ত আসতে চলেছে।
সাধারনভাবে আমরা কোনো কিছুর প্রয়োজন হলে গুগলে সার্চ দিই I কেনাকাটার ক্ষেত্রেও একই ।
এখনকার দিনে মানুষ জানঝট এড়িয়ে বাজারে গিয়ে কেনাকাটার আগ্রহ হারিয়ে পেলেছে ।
আর সেই সুযোগে ডিজিটাল মার্কেটিং এর বড় একটা গ্রোথ হচ্ছে ।
তাই স্বাভাবিকভাবেই অনুমান করা যাচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং এর সম্ভাবনা কতটুকু।
ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রয়োজনীয়তা :
এতক্ষন জানলাম ডিজিটাল মার্কেটিং এর সম্ভাবনা কিরকম। এখন এতো সম্ভাবনা থাকা স্বত্তে ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রয়োজনীয়তা কতটুকু?
বর্তমানে ডিজিটাল মার্কেটিং একটি অপরিহারর্য অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
বর্তমান বিশ্বে প্রায় ৭০% ক্রেতা কিছু কেনার আগে অনলাইনে সার্চ করে থাকে।
এবং তাদের মধ্যে অধিকাংশ মানুষ অর্ডার করে থাকে এর পরিমান ৫১% ।
আপনি যদি যুগের সাথে তাল মিলিয়ে আপনার ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে চান তাহলে আপনাকে ডিজিটাল মার্কেটিং করতেই হবে।
নাহলে আপনি টিকতে পারবেন না।
আর এই ডিজিটাল মার্কেটিং এর কারনে সহজে ক্রেতার কাছে পৌঁছানো যায় বলে আপনার ব্যবসাও বাড়বে।
FAQ: মোবাইল দিয়ে ডিজিটাল মার্কেটিং করা যায়?
আপনার মনে যদি এমন প্রশ্ন থাকে যে, আপনি মোবাইল দিয়ে ডিজিটাল মার্কেটিং করবেন তবে জেনে নিন মোবাইল দিয়ে ডিজিটাল মার্কেটিং করার উপায়
ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভবিষ্যৎ
একজন ব্যক্তি যখন জানতে পারে ডিজিটাল মার্কেটিং কি তখন তার মধ্যে ডিজিটাল মার্কেটিং সেক্টরে কাজ করার আগ্রহ জন্মে।
কিন্তু সবকিছুর মূলে একটাই প্রশ্ন, আর সেটা হলো ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভবিষ্যৎ কেমন। প্রশ্নটা হওয়া স্বাভাবিক।
কারণ আপনি একটা সেক্টরে আপনার ক্যারিয়ার গড়তে চান অবশ্যই সেই সেক্টর সম্পর্কে ভালোভাবে ধারণা নিয়ে তারপর শুরু করাটাই সবচেয়ে ভালো।
আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভবিষ্যৎ সম্পর্কে রিসার্স করতে চান তাহলে আমি বলব আপনি যেকোনো একটি মার্কেটপ্লেসে যান।
এরপর সেই মার্কেটপ্লেসে গিয়ে digital marketing লিখে সার্চ করুন।
এরপর দেখতে পাবেন যে কেমন মানুষ এই সেক্টরে কাজ করে যাচ্ছে এবং কেমন মানুষ কাজ করিয়ে নিচ্ছে।
আমি এর চেয়ে বেশি কিছু বলব না। কারণ প্যাকটিক্যাল রিসার্চে স্বয়ংসম্পূর্ণ ধারণা পাওয়া যায়।
digital marketing course in bangla
যারা ডিজিটাল মার্কেটিং এর সম্ভাবনা এবং প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করতে পেরেছে তারা হয়তো ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার জন্য কোর্স করতে চাইবে।
কিন্তু যেহেতু ডিজিটাল মার্কেটিং এর সম্ভাবনা রয়েছে তাই যেমন-তেমন কোর্স করলে হবে না।
এক্ষেত্রে অবশ্যই মাথায় রাখবেন একটা ভালো মানের কোর্স যাতে করতে পারেন।
বাংলা এখন অনেক ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স পাওয়া যায়।
আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স খুঁজে থাকেন তাহলে গুগলে গিয়ে “digital marketing course in bangla” লিখে সার্চ করবেন।
FAQ – ডিজিটাল মার্কেটিং কি
ডিজিটাল মার্কেটিং হলো মার্কেটিং এর একটি শাখা যা ডিজিটাল মাধ্যম যেমন ইন্টারনেট, মোবাইল ফোন এবং সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে পণ্য বা সেবা বিক্রি বা প্রচার করে।
বর্তমানে অনেক অনলাইনে ইনস্টিটিউট রয়েছে যারা ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স করিয়ে থাকে। আপনি সে প্লাটফর্ম গুলো ভিজিট করলে ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোর্স সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা পেয়ে যাবেন।
শেষ কথা:
এখানে ডিজিটাল মার্কেটিং কি? এবং ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমসমূহ, ডিজিটাল মার্কেটিং এর সম্ভাবনা এবং প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।
এর বাহিরে আপনার কোনো মতামত থাকলে আমাদের কাছে শেয়ার করতে পারেন।
ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে আরও জানতে হোম পেজ ভিজিট করুন।